Your Cart

Your cart is empty

Go find your favorite products and add them to the cart.

Continue Shopping

Sub Total

Tk


Proceed to Checkout
item_group_id Honey

সরিষা ফুলের মধু

SKU: SKU-0057
PRICE: Tk
KG:

  • Brand: SOA Bangladesh

সরিষা ফুলের মধুর উপকারিতা:

রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ায় হার্টকে শক্তিশালী করে।

কোষ্ঠকাঠিন্য ও অনিদ্রা দূর করে শারীরিক দুর্বলতা দূর করে পাকস্থলী সুস্থ রাখে।

কফ, সর্দি, কাশি, ডায়রিয়া সহ পেটের যে কোনো সমস্যায় সাহায্য করে।

মধু একটি সুস্বাদু ও উৎকৃষ্ট মানের খাবার।

এতে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান থাকায় মধুকে ঔষধি হিসেবেও খাওয়া যায়।

- +
Tk
Call Now: +8801742931193

 অগ্রিম দিতে হবে পেমেন্ট দিতে হবে। 

সরিষা ফুলের মধু খাওয়ার নিয়ম

মধু একটি সুস্বাদু ও উৎকৃষ্ট মানের খাবার। এতে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান থাকায় মধুকে ঔষধি হিসেবেও খাওয়া যায়। সাধারণত মধু খাওয়ার কোনো অবশ্যপালনীয় নিয়ম নেই। তবে দেহের গঠন ও হজম প্রক্রিয়ার উপর নির্ভর করে গবেষক দল কিছু সাধারণ নিয়ম মানতে বলে থাকেন। 

তো যে কোন প্রকারের মধু খাওয়ার উৎকৃষ্ট সময় হচ্ছে সকালে খালি পেটে এবং রাতে ঘুমাতে যাওয়ার এক ঘণ্টা আগে। এই সময় বাদেও আপনি অন্য সময়ে খেতে পারবেন তবে সকালে এবং রাতে খালি পেটে খেলে বেশি উপকার পাওয়া যায়। 

পুষ্টি বিশেষজ্ঞদের মতে সরিষা ফুলের মধুতে ফ্রুকটোজ ও গ্লুকোজ অনেক বেশি পরিমাণে থাকে। এদের সাথে সাথে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, বি এবং সি থাকে। এছাড়া সরিষা ফুলের মধুতে সুক্রোজ ও মালটোজ খুব অল্প পরিমাণে থাকে যা জীবাণু ধ্বংস করতে সাহায্য করে। 

এই কারণে প্রতিদিন সকালে ও রাতে খালি পেটে কমপক্ষে এক চা চামচ করে মধু খেতে বলা হয়। র হিসেবে অর্থাৎ কোন অন্য উপাদান না মিশিয়ে মধু খাওয়া প্রচলিত থাকলেও উপযোগ হিসেবে আরও অনেক জিনিসের সাথে সরিষা ফুলের মধু খাওয়া যায়। নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো। 

জেলি হিসেবে

জেলির সাথে সরিষা ফুলের মধু খাওয়ার প্রচলন বেশ আগে থেকেই। এর সব থেকে বড় কারণ সরিষা ফুলের মধু খুব দ্রুত জমে জেলির মত হয়ে যায়। অর্থাৎ এই মধু জেলির মত তৈরি করতে কোন চাপ প্রয়োগ করার প্রয়োজন হয় না। বরং প্রাকৃতিকভাবেই এটি জেলি তে পরিণত হয়। এই কারণে সরিষা ফুলের মধু রুটির সাথে জেলি হিসেবে খাওয়া হয়।

শরবত হিসেবে

সরিষা ফুলের মধুর সাথে লেবুর রস ও কুসুম গরম পানি মিশিয়ে তৈরি করা শরবত বেশ সুস্বাদু হয়। অতুলনীয় স্বাদের পাশাপাশি এর পুষ্টিগুণ অনেক বেশি। অন্যদিকে এই শরবত দেহের মেদ কমানোর পাশাপাশি শরীরের বাড়তি ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে। এই জন্য শরবত হিসেবে সরিষা ফুলের মধু বেশ প্রচলন পেয়েছে। 

চিনির বিকল্প হিসেবে

মধুতে প্রচুর পরিমাণে উপকারী সুগার থাকে। যা মিষ্টির দিক দিয়ে সাধারণ প্রোসেসিং চিনির থেকে অনেক বেশি। অন্যদিকে প্রোসেসিং চিনিতে বিভিন্ন কেমিক্যাল ইউজ করা হয়। এই কারণে সাধারণ চিনি খেলে তা স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে। অন্যদিকে সরিষার ফুলের মধু তে যে চিনি থাকে তা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। তাছাড়া এই মধুতে কোনো কোলেস্টেরল নেই। 

ড্রাইফুডের সাথে 

ড্রাইফুডের সাথে মধু মিশিয়ে খাওয়া বর্তমানে অনেক প্রচলন পেয়েছে। সবার মাঝে অনেক বেশি আলোড়ন তৈরি করার প্রধান কারণ হচ্ছে এই খাবার অনেক উচ্চ পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ। সাধারণত ড্রাইফুড অনেকগুলো শুকনো ফল, বাদাম ও মধু দিয়ে তৈরি করা হয়। এদের সাথে সরিষা ফুলের মধু মিশিয়ে অনেক উন্নতমানের ড্রাইফুড তৈরি করা যায়। 

দুধের সাথে

দুধের সাথে মধু খাওয়া অনেক পুরোনো একটি রিতি। যখন দুধের সাথে মধু মিশিয়ে খাওয়া হয় তখন উপায়ের পুষ্টিগুণ একত্রিত হয়। এতে যেমন স্বাদ বৃদ্ধি পায় তেমনি পুষ্টিগুণ বেড়ে যায়। এই কারণে যাদের শরীর দুর্বল ও কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যায় ভুগে তাদের জন্য দুধের সাথে মধু মিশিয়ে খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। 

অন্যান্য উপাদানের সাথে 

উপরে বর্ণিত বিভিন্ন উপাদানের সাথে যেমন মধু খাওয়া যায় তেমনি এদের বাইরেও মধু খাওয়ার আরও অনেক উপায় আছে। সাধারণত আমরা যে যে কাজে চিনি ব্যবহার করি সে সকল কাজে মধু কে একটি বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে। অন্যদিকে চা এর সাথে অথবা কালোজিরার সাথে সরিষা ফুলের মধু মিশিয়ে খাওয়া অনেক উপকারী। কোলেস্টেরল মুক্ত এই মধু স্বাদে এবং গুনে অন্যান্য মধুর মতই গুরুত্বপূর্ণ।